Tag

অ লো ক  ব সু মিলনায়তনে ঢুকতেই প্রশান্তির পরশ মিলল। মিলনায়তনের ভেতরে কোনো মঞ্চ নেই, আছে বর্গাকৃতি একটি স্থান। সেখানে কার্পেট বিছানো। কার্পেটের রং উজ্জ্বল ধূসর, যা খুব সহজেই মরুভূমির কথা মনে করিয়ে দেয়। আর কার্পেটের ওপর ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বসে আছে ৩০-৩৫ জন তরুণ-তরুণী। তারা পরস্পরের মুখোমুখি হয়ে বসা। তাদের পরনে আরবদেশীয় ধরনের সাদা রঙের পোশাক। প্রত্যেকের হাতে জ্বলন্ত মোমবাতি। কণ্ঠে ‘ইয়া নবী সালা মালাইয়াকা’-এর হামিং। এবার নিশ্চয়ই

অ লো ক  ব সু নাটক রচনার ক্ষেত্রে সেলিম আল দীন বরাবরই ছিলেন নিরীক্ষাধর্মী ও বৈচিত্র্যপিয়াসী। গত শতকের নববইয়ের দশকের একেবারে শুরুতে চাকা নাটক রচনার মধ্য দিয়ে তিনি এক নতুন ধারার নাট্যরচনা শুরু করেছিলেন। নতুন ধারার এই রচনারীতির নাম দিলেন কথানাট্য। এই ধারায় তিনি পরপর লিখলেন চাকা, যৈবতী কন্যার মন ও হরগজ। শুরুর কথানাট্য চাকা সম্পর্কে সৈয়দ শামসুল হক তাঁর বিমুগ্ধতার কথা জানিয়েছিলেন গ্রন্থের শেষ প্রচ্ছদে। কথানাট্য পাঠে যেমন রয়

অ লো ক  ব সু ২০১১ সাল ছিলো রবীন্দ্রনাথের সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী। রবীন্দ্রনাথের সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারিভাবে অজস্র অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিলো বছরজুড়ে। রবীন্দ্রনাথের গান, কবিতার আবৃত্তি, নাটক, নৃত্যনাট্য, গীতিনাট্যের আয়োজন যেমন ছিলো উল্লেখ করার মতো, তেমনিভাবে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর আয়োজনে রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে রবীন্দ্র-উত্তরকালের চিত্রশিল্পীদেও চিত্র-প্রদর্শনী এবং রবীন্দ্রচিত্রকলার

অ লো ক  ব সু শেষ ভালো যার সব ভালো তার’ – এই কথাটির আর একবার প্রমাণ মিললো   ৩০ মে ২০১১ তারিখে ‘প্রথম ঢাকা   আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব’-এর সফল সমাপ্তির মাধ্যমে। যার শেষটা ভালো বলা হলো তার শুরুটা কেমন ছিল? ‘প্রথম ঢাকা আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব’ শুরু হয় ২১ মে সন্ধ্যায়। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালায় আড়ম্বরপূর্ণ এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উৎসবের উদ্বোধন ঘটে। উৎসবের উদ্বোধন করেন ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউটের বি