logo

ষষ্ঠ বর্ষ । প্রথম সংখ্যা । কার্তিক ১৪২৩ । November 2016

বিস্তারিত

সম্পাদকীয়

শিল্প ও শিল্পীর ষষ্ঠ বর্ষ প্রথম সংখ্যা বেরোল। ভারতবর্ষের বিশিষ্ট শিল্পী কে জি সুব্রহ্মণ্যন্ লোকামত্মরিত হলেন। জীবদ্দশায় তিনি ও তাঁর সৃজন হয়ে উঠেছিল ভারতবর্ষের চিত্রকলা প্রয়াসে তাৎপর্যময় বিষয়।

শ্রদ্ধাঞ্জলি : কে জি সুব্রহ্মণ্যন্ সমকালের দৃশ্যকলায় স্বতন্ত্র কণ্ঠ

আ বু ল ম ন সু র
এই সর্বগ্রাসী বিশ্বায়ন ও তথ্য-প্রবাহের অপ্রতিরোধ্যতার সময়কালে শিল্পকর্মে নির্দিষ্ট গ--র অবয়ব প্রমাণের আর কোনো অর্থময়তা রয়েছে কি না সে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

কে জি সুব্রহ্মণ্যন্ কাব্য-প্রাণিত চিত্রকলা

মৃ ণা ল ঘো ষ
কে জি সুব্রহ্মণ্যন্কে (১৯২৪-২০১৬) বলা যেতে পারে শামিত্মনিকেতনে রাবীন্দ্রিক উত্তরাধিকারের অন্যতম শেষ প্রতিনিধি। অমত্মত শিল্পকলার ক্ষেত্রে

মুখোমুখি : কে জি সুব্রহ্মণ্যন্

সু শী ল সা হা
আপনার শান্তিনিকেতন পর্ব দিয়েই শুরম্ন করা যাক। ১৯৪৪ সালে যে আপনি শামিত্মনিকেতনে এলেন সে কি দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরীর অনুপ্রেরণায়

সুলতানের জীবনে ড্রয়িং

হা স না ত আ ব দু ল
প্রাচ্য ছবির প্রাণ হলো রেখা। রেনেসাঁ ও তারই ধারাবাহী পাশ্চাত্য ছবিতে রেখা বলতে কিছু নেই; আলোছায়াই তার প্রাণ।

একলা দুজন চিত্রকর : রবীন্দ্রনাথ, অমৃতা

স ন ৎ কু মা র সা হা
এই ভূখণ্ডর চিত্রকলা নিয়ে যাঁদের কৌতূহল, এঁদের কথা তাঁদের সবার জানা। তবু লিখি, কারণ তা অমৃত সমান। এবং অমৃতের তৃষ্ণা অশেষ।

‘কাজই সমস্ত সমস্যার প্রতিকার’

সা গ র চৌ ধু রী
শিরোনামের উক্তিটি যাঁর তিনি হলেন অঁরি মাতিস (Henri-Émile-Benoît Matisse), নিঃসন্দেহে বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে প্রতিভাবান শিল্পীদের অন্যতম।

আববাস কিয়ারোস্তমি পথে যেতে যেতে

ফৌজিয়া খান
আববাস কিয়ারোস্তামি। জন্ম ইরানের তেহরানে, ১৯৪০ সালে। চলচ্চিত্রনির্মাতা হিসেবে পৃথিবীজুড়ে তাঁর খ্যাতি হলেও তিনি ছিলেন কবি, দার্শনিক।

কিয়ারোস্তামির সিনেমায় প্রামাণ্য বৈশিষ্ট্য ও একটি আফ্রিকান সহজপাঠ

না সি মু ল হা সা ন
চল্লিশের দশকে জন্ম নেওয়া আববাস কিয়ারোস্তামি ছোটবেলা থেকেই আর্ট ফর্ম নিয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। আর এই আগ্রহী হওয়ার পেছনে কিয়ারোস্তামির বাবার ভূমিকাই ছিল প্রধান।

  • র বি উ ল হু সা ই ন জাহা মোহাম্মদ হাদিদ যিনি জাহা হাদিদ নামে বিশ্বের এই সাম্প্রতিককালের স্থপতি-তারকা (স্টার আর্কিটেক্ট) গোষ্ঠীর একমাত্র নারী স্থপতি, ইসলাম ধর্মাবলম্বী এবং প্রিত্জ্কার আর্কিটেক্ট ২০০৪-এ পুরস্কারপ্রাপ্ত বিস্তারিত
  • সৌ মি ত্র ব সু ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দে জন্ম, সেই সূত্রে এই দুহাজার ষোলোয় নব্বই বছর বয়েস হলো কুমার রায়ের। শম্ভু মিত্র তৃপ্তি মিত্রের পর বহুরূপীর হাল ধরেছিলেন এই মানুষটি। নির্দেশনার কাজ করেছেন, অতুলনীয় সব অভিনয় করেছেন, সংগঠন চালিয়েছেন, বিস্তারিত
  • মা হ মু দু ল হো সে ন ভূমিকা ইরানি চলচ্চিত্রকার আববাস কিয়ারোস্তামি সাম্প্রতিক দশকগুলোতে বিশ্ব-চলচ্চিত্রের প্রধান ওতরদের (auteur) মধ্যে একজন হয়ে উঠেছিলেন। বিস্তারিত