logo

দ্বিতীয় বর্ষ । তৃতীয় সংখ্যা । বৈশাখ ১৪২০ । April 2013

বিস্তারিত

সম্পাদকীয়

শিল্প ও শিল্পী চিত্রকলা ও সংস্কৃতি বিষয়ক ত্রৈমাসিকটি বাংলা ভাষাভাষী পাঠকমহলে যেভাবে আদৃত হয়েছে তাতে আমরা আনন্দিত হয়েছি। পথপরিক্রমার মধ্য দিয়ে আমরা অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব - এ ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত। লেখক ও পাঠকরা এ-পত্রিকার জন্য যেভাবে আগ্রহ প্রকাশ করছেন, চলার পথে তা আমাদের অবলম্বন হয়ে উঠছে। ভারতবর্ষের চিত্রকলাকে যে-কজন শিল্পী আধুনিকতার পথনির্মাণে নানামাত্রিক করে তুলেছিলেন অমৃতা শেরগিল তাঁদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর জন্ম হয়েছিল ৩০ জানুয়ারি ১৯১৩ সালে, বুদাপেস্টে

জন্মশতবর্ষের শ্রদ্ধার্ঘ্য অমৃতা শেরগিল (১৯১৩-১৯৪১)

আ ন্দা লি ব রা শ দী বিংশ শতকের শ্রেষ্ঠ ভারতীয় নারী চিত্রশিল্পী ‘ভারতীয় ফ্রিদা কালো’-খ্যাত অমৃতা শেরগিল মাত্র আঠাশ বছর বেঁচে ছিলেন। জীবদ্দশায় তাঁর আঁকা ছবি বহুল প্রশংসিত হলেও তেমন বিক্রি হয়নি। ছবি এঁকে স্বস্তিদায়ক জীবনযাপনের স্বপ্ন পূরণ হয়নি। এখন ভারতের নারী চিত্রশিল্পীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হয় অমৃতার ছবি। শিখ বাবা এবং হাঙ্গেরিয়ান মায়ের সন্তান অমৃতার জন্ম ৩০ জানুয়ারি ১৯১৩ বুদাপেস্টে; পিয়ানো, বেহালা এবং ছবি আঁকায় পারদর্শী হয়ে ওঠেন বয়স দশ ছোঁয়ার আগেই।

গণেশ পাইন পরিপার্শ্বের পুরাণ

ম ধু ম য় পা ল বসন্ত কেবিন : আমাদের নালন্দা চপারের ভাষায় কথা বলছে শাসকযুবকেরা। কেটে ফেলবে, চিরে ফেলবে, খসিয়ে দেবে। রাষ্ট্রলালিত এই ঘাতকতার সময়ে গণেশ পাইনের সঙ্গে আমার পরিচয়। সালটা সম্ভবত ১৯৭৫-এর শেষদিক কিংবা ১৯৭৬-এর গোড়া। কলেজ স্ট্রিট মার্কেটের ভেতরে কসমেটিকসের দোকান পেরিয়ে, বিখ্যাত ‘সুবোধের চা’ ডানদিকে রেখে, নানাবিধ বস্ত্রালয় আর গ্রন্থালয়ের মধ্যবর্তী পথ দিয়ে একেবারে শেষ সারিতে রুগ্ণ ভগ্ন একটা কেবিন।

গণেশ পাইনের শিল্প : অতিপ্রাকৃতের ঘ্রাণ

ম ঈ নু দ্দী ন খা লে দ মধ্যদুপুরের অতর্কিত অত্যুজ্জ্বল মাহেন্দ্রক্ষণের ধাঁধানো মুহূর্ত অথবা মধ্যরাতের নিঃসীম হিম নীরবতা, এমন কোনো সম্মোহনী আবেশের জাল ছড়িয়ে আছে গণেশ পাইনের ছবিতে। কখনো বা এও মনে হয়, বিজন সন্ধ্যায় আঁধার ঘনিয়ে এলে যে কুহকে বন্দি হয় আমাদের অস্তিত্ব তাকে চিত্ররূপ দেওয়ার বর্ণমালা আবিষ্কার করেছেন

পোড়ামাটির শিল্পকর্ম নান্দনিকতার মূল উৎস

র বি উ ল হু সা ই ন নদীমাতৃক বাংলাদেশ পলিমাটির দেশ। প্রাগৈতিহাসিককালে এখানে ছিল তেথিস নামক সমুদ্রের অবস্থান। হিমালয় অববাহিকার পাহাড় গলা বরফের পানি এবং মৌসুমি অঞ্চলীয় প্রবল বৃষ্টি দ্বারা বিভিন্ন ও অসংখ্য নদীনালা-বিধৌত হয়ে তার সঙ্গে পলিমাটি বয়ে নিয়ে সেই সমুদ্র ভরাট করে এই ভূখণ্ডের ভৌগোলিক সৃষ্টি। মাটি বাংলাদেশের প্রাণ। এককালে ভারতসহ সারা পৃথিবীর, এই ভূখণ্ডের উর্বরতার জন্য শস্যভাণ্ডার ছিল সবুজ-শ্যামল দেশটি; যদিও এখন সেই দেশ বর্তমান দুনিয়ার অন্যতম দরিদ্র দেশ বলে পরিচিত

বিমূর্ত, মূর্ত ও জগৎ তামাশা

জা ফ রি ন গু ল শা ন বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের যে কজন শিল্পী বিমূর্ত আঙ্গিকে শিল্পকর্ম করে যাচ্ছেন তাঁদের মধ্যে মাহমুদুল হক অন্যতম। দীর্ঘ সময়ের একনিষ্ঠতা ও পরিশ্রমে মাহমুদুল হকের বিমূর্তায়নে এক স্বকীয় বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি হয়েছে। যদিও যাঁরা শিল্পজগতের ইতিহাস জানেন তাঁরা সহজেই উপলব্ধি করেন, শিল্পী মাহমুদুল হকের চিত্রকলা রচনা প্রক্রিয়ার উৎসের উৎসাহ সম্বন্ধে। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশে বিমূর্ত রীতিতে শিল্পনির্মাণে সবচেয়ে অগ্রগণ্যভাবে সফল বলে সকলেই মানেন শিল্পী মোহাম্মদ কিবরিয়াকে

ওকিনাওয়া চলচ্চিত্র উৎসব

ম ন জু রু ল হ ক সমুদ্রতীরের উন্মুক্ত চত্বরে বসানো একশো সত্তর মিটার দীর্ঘ রেড কার্পেটে তারকা আর অতিথিদের নানারকম সাজসজ্জায় হাস্যোজ্জ্বলভাবে হেঁটে যাওয়ার মধ্য দিয়ে মার্চের ২২ তারিখে যাত্রা শুরু করা পঞ্চম ওকিনাওয়া আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব বিভিন্ন বিভাগের বিজয়ীদের নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে ৩০ মার্চ এর সমাপ্তি টেনেছে। আটদিনের এই চলচ্চিত্র উৎসবের এবারের আয়োজন ছিল নানা দিক থেকেই ব্যতিক্রমী। বিচারকমণ্ডলীতে এবার প্রথমবারের মতো যুক্ত থেকেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কয়েকজন চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব।

পদ্মাবতী

আ বু সা ঈ দ তু লু বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাসের অবশ্যপাঠ্য পদ্মাবতী সাহিত্য-অনুরাগী, সাহিত্যের ছাত্র-শিক্ষকের কাছে নতুন করে পরিচয়ের দাবি অত্যন্ত কম। রোমান্টিক ধারার সাহিত্যকৃতি পদ্মাবতী কাব্যটি রচনা করেছেন সৈয়দ আলাওল, যিনি বাংলা সাহিত্যে ‘মহাকবি’ উপাধিতে সর্বজনস্বীকৃত। সম্প্রতি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগ মঞ্চ-উপস্থাপনে এনেছে এই বহুলপঠিত কাব্যটি। নাট্য-নির্দেশনায় বিভাগীয় শিক্ষক শামীম হাসান। গত ২৬ নভেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর, ২০১২ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগ আয়োজিত সপ্তম কেন্দ্রীয় বার্ষিক নাট্যোৎসবের দ্বাদশ দিন প্রদর্শিত হয় নাট্যটি।

রেনেসাঁসের উত্তরায়ণ ‘আলব্রেখট ডিউখে

রা জী ব ভৌ মি ক

অমৃতা শেরগিল ও ভিভান সুন্দরম্

ত প ন ভ ট্টা চা র্য
ষাটের দশকে ভারতে যেসব শিল্পী পরিচিত হন, তাঁদের মধ্যে শিল্পী ভিভান সুন্দরম্ অন্যতম। বরোদার এম এস বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি ষাটের দশকে। ষাটের দশকেই বিমূর্ত, যন্ত্র ইত্যাদি ছবি থেকে বেরিয়ে এসে যাঁরা আখ্যানমূলক চিত্রকলায় পারদর্শিতা দেখান, যেমন বরোদার শিল্পীরা - ভূপেন খাক্কর, গুলাম শেখ, নীলিমা শেখ; তেমনই একজন ছিলেন ভিভান সুন্দরম্। ভিভান শিল্পীদের পরিবারেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

দ্যুতিময় উদ্ভাস এবং মৃত্যু

ভি ভা ন সু ন্দ র ম্ - অনুবাদ : কা বে রী ব সু
আত্মমগ্না কয়েকজন তরুণী। সকলের দৃষ্টি দর্পণে। কেন্দ্রে এক ইউরোপীয় নারী - মারি আঁতোইনেত। পরনে জমকালো প্রাচ্য-পোশাক। শরীরে গর্ভসঞ্চারের লক্ষণ পরিস্ফুট। গর্ভস্থ শিশুটি - পরে তার নাম হবে অমৃতা। মারির ডানপাশে এখন অমৃতা - সাবালিকা। না, একজন নয়, দুজন অমৃতা - একজন ভারতীয়, অন্যজন হাঙ্গেরীয় - দুজনেই স্পষ্ট দৃশ্যমান দর্পণে। ডিজিটাল ক্লোনিংয়ের কারিকুরিতে আত্মপরিচয়ের অনন্যতা আর রংবাহারি সাজে নির্বিকার শরীরী উপস্থিতি বাঁধা পড়ল বিপরীত ছন্দে।

গণেশ পাইন : অস্তি ও নাস্তির দ্বৈততা

আ বু ল ম ন সু র
পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতিমান চিত্রকর গণেশ পাইন প্রয়াত হয়েছেন। শুধু পশ্চিমবঙ্গের অবশ্য তিনি ছিলেন না, সারা ভারতের দৃশ্যকলাজগতেই তিনি খ্যাতি ও সম্মানের পাত্র ছিলেন। তাঁর প্রস্থান আধুনিক ভারতীয় চিত্রকলার একটি বিশিষ্ট ধারার নেতৃস্থানীয় শিল্পীটির অবস্থাটিকে শূন্য করে দিয়েছে। গণেশ পাইনের মৃত্যুর ক্ষতি তখনই যথাযথ উপলব্ধ হবে, যখন আমরা তাঁর স্বকীয়তাকে পরিপূর্ণ মাত্রায় অনুধাবন করতে পারব।

পিকাসোর সঙ্গে কিছুক্ষণ

আ বু ল মো মে ন
গত বছর জুলাই মাসে দিনকয়েকের জন্যে গিয়েছিলাম কানাডা। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা দুদিক থেকে নায়াগ্রা জলপ্রপাতের অভূতপূর্ব সব দৃশ্য যতটা সম্ভব উপভোগ করে পৌঁছে যাই টরন্টো শহরে - সেদেশে বাঙালিদের সবচেয়ে বড় ঘাঁটি। আমাদের দলে দেশের খ্যাতিমান বর্ষীয়ান শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী ছিলেন, ছিলেন তাঁর স্ত্রী তাহেরা খানম, আর বেঙ্গল আর্ট গ্যালারির কাণ্ডারি সুবীর চৌধুরী। ফলে আর্ট গ্যালারি দেখার উৎসাহ আমাদের আরো বেড়ে গেল।

  • সৌ মি ক ন ন্দী ম জু ম দা র সম্প্রতি শান্তিনিকেতনের কলাভবনে, নন্দন কক্ষে, স্বনামখ্যাত শিল্পী যোগেন চৌধুরীর একক প্রদর্শনী হয়ে গেল ১১ থেকে ২৮ ফেব্র“য়ারি, ২০১৩ অবধি। বিপুলসংখ্যক ও নানান ধরনের শিল্পকর্মে পরিপূর্ণ এই প্রদর্শনী একাধিক কারণে খুব তাৎপর্যপূর্ণ। প্রথমত, বলে রাখা ভালো যে যোগেন চৌধুরী দিল্লি থেকে শান্তিনিকেতনে চলে এসেছিলেন ১৯৮৭ সালে, কলাভবনে চিত্রকলা বিভাগের অধ্যাপকরূপে। এখানে পাকাপাকিভাবে বসবাস তখন থেকেই। বিস্তারিত
  • আ মি মু ল এ হ সা ন আমাদের প্রিয় নগরী ঢাকা কি কোনো দূরবর্তী গ্রহ? প্রত্যেকের ব্যক্তিগত অথবা সম্মিলিত যাপনের বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকা অপরিচিত এক আবাসভূমি? ঢাকা কি এক অভিশপ্ত বধ্যভূমি? দগ্ধ ও বিবর্ণ? যদি তা না হয়, তাহলে এই শহরে তার নাগরিকদের বেঁচে থাকা এমন বিপ্রতীপ কেন? কেন এমন বদ্ধ, বিপদসংকুল আর প্রবঞ্চিত যাপন এর পথে পথে, বিস্তারে আর খণ্ডিত সব অবয়বে? ঢাকা কি কখনো সবুজে অবারিত হয়ে উঠবে না বিস্তারিত
  • ই রা বা ন ব সু রা য় অন্য যে-কোনো শিল্পের তুলনায় সিনেমা অনেক বেশি বাস্তবের বিভ্রম তৈরি করতে পারে। সেক্ষেত্রে চব্বিশটি ফ্রেম এই বিভ্রমকে দেয় এক যাথার্থ্যরে মহিমা, অর্থাৎ বানানো সত্যকে করে তুলতে চায় প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা। সব শিল্পই বানিয়ে-তোলা, সেই বানানোর কারিগরি সিনেমায় এতটাই দক্ষ যে, যাচাই করার প্রবণতাকে তা বেশ কিছুটা সময় দমিয়ে রাখতে পারে, বদলে তৈরি করতে পারে এক বিশ্বাসের আবহ। বিস্তারিত
  • মূল রচনা : কাফি কারিম অনুবাদ : আ হ মে দ খা লে দ [চলচ্চিত্রবিষয়ক পত্রিকা সেন্সেস অব সিনেমার ৫৯ সংখ্যায় এ-নিবন্ধটি প্রকাশিত হয়। এর শিরোনামে নিবন্ধকার অভিনব এক শব্দ - Trinbagonianness- ব্যবহার করেছেন, যা ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুটি দেশ ত্রিনিদাদ (Trinidad) ও টোবাগোর (Tobago) নাম জুড়ে তৈরি। এ শব্দের আপাত বাংলা রূপ হিসেবে ‘ত্রিনবাগোনীয়তা’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে বিস্তারিত

  • জা কি র হো সে ন রা জু সিনেমার শুরুটা হয়েছিল স্বল্পদৈর্ঘ্যরে ছবি দিয়ে। বা বলা ভালো যে, সে-সময়ে ছবির দৈর্ঘ্য কত হবে তার কোনো বিধিনিষেধ ছিল না। যখন থেকে সিনেমার বাণিজ্যিক প্রদর্শনকেন্দ্র অর্থাৎ সিনেমা হলগুলোর প্রতিষ্ঠা শুরু হলো - ১৯১০ ও ’২০-এর দশকে - তখন থেকে সিনেমাকে দৈর্ঘ্যরে বাঁধনে বেঁধে ফেলা হলো। গল্পের আগমন সিনেমার পুঁজির প্রাধান্যকেও জায়গা করে দিলো - ১৯৩০-এর দশক থেকে সিনেমা হয়ে উঠল মূলত পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র, যা প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হয়। বিস্তারিত
  • বাঁ ধ ন সে ন গু প্ত সংগীতরসিক মানুষের কাছে ‘সংগীতসম্রাজ্ঞী ইন্দুবালা’ নামটি বাঙালি সমাজে আজো শ্রদ্ধার সঙ্গে উচ্চারিত হয়ে থাকে। সর্বভারতীয় ধ্র“পদী সংগীতের আলোচনায়ও শোনা যায় তাঁর নাম ও গানের কথা। তাঁর সুধীকণ্ঠের পরিশীলিত পরিবেশনার গুণে তিনি চিরদিন রসিকসমাজের মন জয় করে নিয়েছিলেন। বাংলার নাট্যমঞ্চে, চলচ্চিত্রে এবং সর্বোপরি রেকর্ডের গানে তাঁর সমকালে তিনি হয়ে উঠেছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। বিস্তারিত
  • পি য়া স ম জি দ বাংলা সাহিত্যের বিরলপ্রজ কথাশিল্পী আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ১৯৭৫ সালে রচনা করেন ‘খোঁয়ারি’ শীর্ষক গল্প। নামগল্প ‘খোঁয়ারি’ ও আরো কয়েকটি গল্প-সমবায়ে ১৯৮২ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর গল্পগ্রন্থ খোঁয়ারি। বইটি উৎসর্গ করা হয়েছে ইলিয়াসের কবিবন্ধু রণজিৎ পাল চৌধুরীকে। উৎসর্গের এই তথ্য এখানে উল্লেখ প্রাসঙ্গিক এই কারণে যে, আমাদের আলোচ্য শিবু কুমার শীল-গ্রন্থিত ও পরিচালিত প্রামাণ্যচিত্র বিস্তারিত
  • ক্রিস্টি’স ইয়াং উওম্যান অন দ্য বিচ (১৮৯৬) শিল্পী : এডওয়ার্ড মাঞ্চ প্রিন্ট আনুমানিক দাম : ৫,০০,০০০-৭,০০,০০০ পাউন্ড বিক্রি হয়েছে : ২১ লাখ ৩৩ হাজার ৮৮৫ পাউন্ডে নিলামের তারিখ : ২০ মার্চ ২০১৩, কিংস স্ট্রিট, লন্ডন বিস্তারিত