logo

তৃতীয় বর্ষ । দ্বিতীয় সংখ্যা । ফাল্গুন ১৪২০ । February 2014

বিস্তারিত

সম্পাদকীয়

শিল্প ও শিল্পী তৃতীয় বর্ষে পদার্পণ করল। এই পথযাত্রায় ত্রৈমাসিকটি বাংলা ভাষায় চিত্রকলা বিষয়ক একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ পত্রিকা হয়ে উঠছে। জন্মলগ্নে আমাদের দ্বিধা ও সংশয় ছিল, বাংলা ভাষায় চিত্রকলা বিষয়কে কেন্দ্র করে একটি রুচিস্নিগ্ধ পত্রিকা আদৌ টিকে থাকবে কি না এবং মানসম্মত লেখা সংগ্রহ করতে পারব কি না। এক্ষেত্রে লেখক, পাঠক ও শিল্পানুরাগীরা যে উদার সহায়তা করেছেন, সেজন্য আমাদের নিয়মিত প্রকাশনা অব্যাহত রাখা সম্ভব হয়েছে।

জয়নুল আবেদিন ও কামরুল হাসান : বাঙালির কল্পচিত্রের কারুকার

সৈ য় দ ম ন জু রু ল ই স লা ম ইন্টারনেটের কল্যাণে এখন ঘরে বসেই জয়নুল আবেদিন ও কামরুল হাসান এবং আমাদের শিল্পচর্চা আন্দোলনের শুরুর দিকের অনেক পথনির্দেশকের অনেক ছবি দেখা যায়। তারপরও একটি চিত্রকর্ম অথবা ভাস্কর্য সামনাসামনি দেখার আনন্দ এবং তৃপ্তিটাই

যত আমার
বয়স
বাড়ছে

বো র হা ন উ দ্দি ন খা ন জা হা ঙ্গী র যত আমার বয়স বাড়ছে, যত দেশান্তরে যাওয়া বাড়ছে, ততই বাড়ছে চোখের অভিজ্ঞতা। চোখের দিক থেকে তাকানো, বিশ্বময় তাকানো। তাকালেই বেঁচে থাকার অভিজ্ঞতা ভিড় করে আসে। এসব অভিজ্ঞতাই একজন শিল্পীর সঙ্গে অন্য একজন শিল্পীর

একটা অনিশ্চয়তা আমাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রেখেছে : মুর্তজা বশীর

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মাহবুব রেজা শিল্প ও শিল্পী : এক জীবনে তো কত কিছুই চাওয়ার ছিল - অনেককে এ-রকম আক্ষেপ করতে শোনা যায়। তো আপনার জীবনেও কি সে-রকম চাওয়ার কিছু ছিল? মুর্তজা বশীর : আমার আর্থিক সচ্ছলতার দিকে কোনোদিনই লোভ ছিল না আমি একজন সাধারণ

যোগেন চৌধুরী
মানবমুক্তিতে
বিশ্বাসী

ম তি উ র র হ মা ন ভারতীয় চিত্রকলার শক্তিশালী শিল্পী যোগেন চৌধুরীর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৮৭ সালের আগস্টের এক সন্ধ্যায়, শান্তিনিকেতনে। তারপর আবার দেখা হয়েছে শান্তিনিকেতনে, ১৯৮৮ সালের জুন মাসে। প্রথমবার আমার পরিচয়পত্র নিয়ে

বাংলাদেশের চিত্রকলায় প্রকৃতি জয়নুল আবেদিন থেকে জাহিদ ইকবাল

ন জ রু ল ই স লা ম
এক সময়ে এমন একটি ধারণা বেশ প্রবল ছিল যে চিত্রকলা হচ্ছে প্রকৃতি বা নিসর্গের নকল (‘আর্ট ইজ ইমিটেশন অব নেচার’)। সময়ের বিবর্তনে নকল কথাটির ব্যাখ্যা হয়েছে নানাভাবে। একেবারে হুবহু নকল বা বাস্তববাদী রূপায়ণ থেকে শুরু করে অভিব্যক্তি প্রকাশ তথা পরাবাস্তব কিংবা বিমূর্ত রূপক আঙ্গিকেও নিসর্গচিত্র নির্মাণের দৃষ্টান্ত রয়েছে।

কিউবিজম আন্দোলনে পিকাসো ও অন্য শিল্পীরা

উ ত্ত ম গু হ
একটা শিল্পধারা হিসেবে কিউবিজমের বিকাশ ঘটে বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে। এর শুরুটা ছিল কিছুটা বিদ্রূপাত্মক এবং সময়কালটাও ছিল সীমাবদ্ধ। তবে ইউরোপ তথা সারা পৃথিবীর ইতিহাসেই ১৯০৭ থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত সময়কালটি ছিল অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য এক সময়।

পুরাণকল্প, বাস্তব ও কল্পরূপ কে জি সুব্রহ্মণ্যনের সাম্প্রতিক প্রদর্শনী

মৃ ণা ল ঘো ষ
কে জি সুব্রহ্মণ্যন্ এখন ভারতবর্ষের সৃজনশীল প্রবীণতম শিল্পীদের অন্যতম। তাঁর বয়স প্রায় নববই ছুঁয়েছে। এখনো তিনি যেন অনেকটা যৌবনের দীপ্তি নিয়েই সমানভাবে সক্রিয়। ছবি অনেক সহজ, সাবলীল, স্বতঃস্ফূর্ত, ঐতিহ্যদীপ্ত হয়েছে। আঙ্গিকের মেধাপ্রসূত সমস্ত জটিলতাকে তিনি কাটিয়ে উঠেছেন দীর্ঘদিন।

কিঙ্করদার স্মৃতি

সু শো ভ ন অ ধি কা রী
রামকিঙ্করের কথা মনে পড়লেই স্রোতের বিরুদ্ধে চলা এক বেপরোয়া শিল্পীর কথা মনে পড়ে। আমরা জানি, দাগাবুলোনো পথের বিরুদ্ধে চলা রামকিঙ্করের পরম ধর্ম। এবং এই বিরুদ্ধতা কেবল মাটি-পাথর আর ক্যানভাসেই সীমাবদ্ধ ছিল না।

  • অ লো ক কু মা র সে ন
    সদ্য শেষ হওয়া চার রাতব্যাপী (নভেম্বর ২৮-ডিসেম্বর ১) ‘বেঙ্গল উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসব ২০১৩’ বাংলাদেশের সংগীতপিপাসুদের জন্য ছিল এক পরম পাওয়া। বিস্তারিত
  • হা স না ত আ ব দু ল হা ই
    যদিও সম্পাদনা বর্তমানে বেশ অতিরঞ্জিত মনে হবে, পুডোভকিন উল্লিখিত পদ্ধতির ব্যবহার করে বেশ ভালো ফল লাভ করেছিলেন। গ্রিফিথের নির্বাক ছবির সঙ্গে তাঁর ছবিগুলির তুলনা করলেই এটা বেশ বোঝা যায়। বিস্তারিত
  • মো. হা সা ন আ শি ক র হ মা ন
    পিয়ের পাওলো পাসোলিনির ইদিপো রে নির্মিত হয় ১৯৬৭ সালে। সময়টা ইউরোপ তো বটেই, সারা পৃথিবীর জন্যই তাৎপর্যপূর্ণ। ফ্যাসিবাদের পর মার্কসবাদ হয়ে উঠছে পুঁজিবাদের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী। বিস্তারিত
  • মা হ মু দু ল হো সে ন
    আলমগীর কবির মারা গিয়েছিলেন ১৯৮৯ সালের ২০ জানুয়ারি। সে বছরই, ডিসেম্বর মাসে, ঋত্বিক চলচ্চিত্র সংসদের সংকলন মন্তাজের দ্বিতীয় সংখ্যায় একটি ক্রোড়পত্র প্রকাশিত হয়েছিল তাঁকে স্মরণ করে। বিস্তারিত
  • কা মা ল উ দ্দি ন নী লু
    ‘আত্মসত্তাকে প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে, আত্মকে ধ্বংস করো’ - ইবসেনের পিয়ের বিস্তারিত
  • মো বা শ্বি র আ ল ম ম জু ম দা র
    তি নি ছবি আঁকিয়ে নন। কিন্তু ছবি ভালোবাসেন। চিত্রসমালোচক বারিদবরণ ঘোষ। ছবি দেখার কৌতূহল নিয়ে বলেন এরকম করে, ‘একটি রেখা কেমন করে ছবি হয়ে ওঠে - এটি দেখতে আমার প্রবল কৌতূহল।’ বিস্তারিত
  • ক্রিস্টি’স সেলিনান্ট শিল্পী : নিকোলাস ডি স্টেল (১৯১৪-১৯৫৫) তেলরং, ৫৪ X ৭২.৫ সে.মি.